1)"আমাদের পথ নেই কোনো"--এখানে কোন পথের কথা বলা হয়েছে?পথ না থাকার কথা বুঝিয়ে দাও?
উত্তর:আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষের লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে৷সাম্রাজ্যবাদী ভোগবিলাসী মানুষদের হিংসা-অশান্তিতে যে সাধারণ মানুষের জীবনপথের মন্থর হয়েছে তার কথাই কবি তুলে ধরতে চেয়েছেন।
সমাজের চলেছে অরাজক পরিস্থিতিতে৷ এখানে মানুষের কাছে ক্রমশ চলার পথ হারিয়ে যাচ্ছে৷ যার প্রভাবে সাধারণ মানুষ স্বভাব সামাজিক, অর্থনীতি, রাজনৈতিক শোষণের শিকার হয়েছে৷ এই বিপন্ন মানুষদের চলার পথ রুদ্ধ ডানদিকে ধবস আর বাড়ি বায়ে রয়েছে গিরিখাত|মাথার উপরে বোমারুর রয়েছে আর পায়ের নিচে হিমানীর বাঁধ|পা পিছলে পড়ে নিচে নেমে আসলেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরিস্থিতি হয়ে উঠেছে। তাই কবি যথার্থই বলেছেন বিপন্ন মানুষের অগ্রগতির পথ নেই,বেঁচে থাকার উপায় নেই সাধারণ মানুষের|
2) "আমাদের ইতিহাস নেই"---ইতিহাস বলতে কী বোঝায়? কথাটি কেন ব্যাখ্যা করেছেন?
উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোষ লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
ইতিহাস আসলে জাতির আত্মবিকাশের গৌরবরময় কাহানির মধ্যে ফুটে উঠেছে|ইতিহাস হল অতীত দিনের কথা যা বর্তমানে না থাকলেও বর্তমানকে চিন্তন করতে সাহায্য করে|যার মধ্য দিয়ে কোন জাতির বা সভ্যতা বিকাশের পর্যায়গুলি প্রকাশ পায়৷
ক্ষমতাশালীরা নিজেদের স্বার্থে ইতিহাসকে নিজেদের মতো গড়ে তুলেছেন|কবি শঙ্খ ঘোষ তার আলোচনা ইতিহাস নেই অর্থে বোঝাতে চেয়েছেন যে সাধারণ মানুষের দুঃখ -দুর্দশার কথা ইতিহাসের পাতায় তাদের কোন অধিকার নেই|সাধারণ মানুষেরা অন্যের ইতিহাস চাপিয়ে দেওয়াকেই নিজের ইতিহাস বলে গ্রহণ করে নিয়েছে,সে ইতিহাসে প্রকৃত সত্য আড়াল করে থাকে|তাই কবি সত্য কথাটি আক্ষেপের সুরেই বলে উঠেছেন তিনি|
3) 'এ মুহূর্তে মরে যাব না কি'?--এই সংশয় প্রকাশ করেছেন?কবির এই ভাবনার কারনটি আলোচনা করো?
উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি'কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোসের লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে|
অত্যাচারী সম্রাজবিলাসী মানুষেরা যুদ্ধবিধ্বস্ত সমাজ ব্যবস্থাকে শোষণ করে যে সকল নিপীড়ন মানুষ তাদের আশঙ্কায় কবি উক্ত প্রকাশ করেছেন৷
বিশ্বজুড়ে ধ্বংসের কারণে সমাজ ব্যবস্থা হিংসা-শাসন-শোষন-যুদ্ধের ফলে সাধারণ মানুষ নানাভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে উঠেছে|সমাজের বহু নিরপরাধ মানুষের প্রাণ অকালে চলে গেছে, পড়ে আছে কত শিশুর শব|পৃথিবীতে যারা বেঁচে আছে তারাও যে কোনো মুহূর্তে মরে যেতে পারে,বেঁচে থাকা নিয়ে কবির মনে তাই সংশয় দেখা দিয়েছে৷
4)"আমাদের চোখ মুখ ঢাকা/আমরা ভিখারি বারো মাস"--চোখ মুখ ঢাকা কথাটির মন্তব্যবুঝিয়ে দাও?
উত্তর:"আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি" কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষ জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত|
কবি এখানে ইতিহাসের প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন।দেশ কিংবা জাতির বিকাশের অত্যাচারী ইতিহাসের শাসক বা ক্ষমতাসীনদের দ্বারা ইচ্ছাকৃত বিকৃত হয়৷
নিজেদের ইতিহাসে ভুলে অন্যের চাপিয়ে দেওয়া ইতিহাসকে গ্রহণ করে এই বেঁচে থাকার আড়ালে রয়েছে ভিখারিবৃত্তি জীবন কাটানোর অভ্যাস হয়ে যাবার নিজেদের ইতিহাস সন্ধানটুকু ও আমরা খুঁজে পাইনি।কবি কটাক্ষ করেই উদ্ধৃতিটি করেছেন।
উত্তর:আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষের লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে৷সাম্রাজ্যবাদী ভোগবিলাসী মানুষদের হিংসা-অশান্তিতে যে সাধারণ মানুষের জীবনপথের মন্থর হয়েছে তার কথাই কবি তুলে ধরতে চেয়েছেন।
সমাজের চলেছে অরাজক পরিস্থিতিতে৷ এখানে মানুষের কাছে ক্রমশ চলার পথ হারিয়ে যাচ্ছে৷ যার প্রভাবে সাধারণ মানুষ স্বভাব সামাজিক, অর্থনীতি, রাজনৈতিক শোষণের শিকার হয়েছে৷ এই বিপন্ন মানুষদের চলার পথ রুদ্ধ ডানদিকে ধবস আর বাড়ি বায়ে রয়েছে গিরিখাত|মাথার উপরে বোমারুর রয়েছে আর পায়ের নিচে হিমানীর বাঁধ|পা পিছলে পড়ে নিচে নেমে আসলেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরিস্থিতি হয়ে উঠেছে। তাই কবি যথার্থই বলেছেন বিপন্ন মানুষের অগ্রগতির পথ নেই,বেঁচে থাকার উপায় নেই সাধারণ মানুষের|
2) "আমাদের ইতিহাস নেই"---ইতিহাস বলতে কী বোঝায়? কথাটি কেন ব্যাখ্যা করেছেন?
উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোষ লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
ইতিহাস আসলে জাতির আত্মবিকাশের গৌরবরময় কাহানির মধ্যে ফুটে উঠেছে|ইতিহাস হল অতীত দিনের কথা যা বর্তমানে না থাকলেও বর্তমানকে চিন্তন করতে সাহায্য করে|যার মধ্য দিয়ে কোন জাতির বা সভ্যতা বিকাশের পর্যায়গুলি প্রকাশ পায়৷
ক্ষমতাশালীরা নিজেদের স্বার্থে ইতিহাসকে নিজেদের মতো গড়ে তুলেছেন|কবি শঙ্খ ঘোষ তার আলোচনা ইতিহাস নেই অর্থে বোঝাতে চেয়েছেন যে সাধারণ মানুষের দুঃখ -দুর্দশার কথা ইতিহাসের পাতায় তাদের কোন অধিকার নেই|সাধারণ মানুষেরা অন্যের ইতিহাস চাপিয়ে দেওয়াকেই নিজের ইতিহাস বলে গ্রহণ করে নিয়েছে,সে ইতিহাসে প্রকৃত সত্য আড়াল করে থাকে|তাই কবি সত্য কথাটি আক্ষেপের সুরেই বলে উঠেছেন তিনি|
3) 'এ মুহূর্তে মরে যাব না কি'?--এই সংশয় প্রকাশ করেছেন?কবির এই ভাবনার কারনটি আলোচনা করো?
উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি'কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোসের লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে|
অত্যাচারী সম্রাজবিলাসী মানুষেরা যুদ্ধবিধ্বস্ত সমাজ ব্যবস্থাকে শোষণ করে যে সকল নিপীড়ন মানুষ তাদের আশঙ্কায় কবি উক্ত প্রকাশ করেছেন৷
বিশ্বজুড়ে ধ্বংসের কারণে সমাজ ব্যবস্থা হিংসা-শাসন-শোষন-যুদ্ধের ফলে সাধারণ মানুষ নানাভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে উঠেছে|সমাজের বহু নিরপরাধ মানুষের প্রাণ অকালে চলে গেছে, পড়ে আছে কত শিশুর শব|পৃথিবীতে যারা বেঁচে আছে তারাও যে কোনো মুহূর্তে মরে যেতে পারে,বেঁচে থাকা নিয়ে কবির মনে তাই সংশয় দেখা দিয়েছে৷
4)"আমাদের চোখ মুখ ঢাকা/আমরা ভিখারি বারো মাস"--চোখ মুখ ঢাকা কথাটির মন্তব্যবুঝিয়ে দাও?
উত্তর:"আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি" কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষ জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত|
কবি এখানে ইতিহাসের প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন।দেশ কিংবা জাতির বিকাশের অত্যাচারী ইতিহাসের শাসক বা ক্ষমতাসীনদের দ্বারা ইচ্ছাকৃত বিকৃত হয়৷
নিজেদের ইতিহাসে ভুলে অন্যের চাপিয়ে দেওয়া ইতিহাসকে গ্রহণ করে এই বেঁচে থাকার আড়ালে রয়েছে ভিখারিবৃত্তি জীবন কাটানোর অভ্যাস হয়ে যাবার নিজেদের ইতিহাস সন্ধানটুকু ও আমরা খুঁজে পাইনি।কবি কটাক্ষ করেই উদ্ধৃতিটি করেছেন।
Comments
Post a Comment