1)"সেই মিষ্টি বাড়ি,সেই বারান্দা",--সেই বারান্দার পরিবেশ কেমন ছিল?
অথবা
"যেখানে আমি চলন্ত বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন,"কবি যেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন সেখানকার পরিবেশ কেমন ছিল?
অথবা
'অসুখী একজন'কবিতায় কবির স্বপ্নবিজরিত বাড়ির পরিবেশ কেমন ছিল?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা এখানে বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে হয়েছে।
'অসুখী একজন'কবিতার কবি তার স্বপ্নবিজরিত বাড়ির সুন্দর পরিবেশ ফুটিয়ে তুলেছেন৷কবির মিষ্টি বাড়িটির বারান্দা ছিল,যেখানে কবি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমাতেন বারান্দার পাশে গোলাপি গাছ ছিল,ছড়ানো থাকে করতলের মতো পাতা চিমনি এবং প্রাচীন জলতরঙ্গ
2)'তারপর যুদ্ধ এল'--কবি কোন যুদ্ধের কথা বলেছেন? যুদ্ধে কি ঘটল?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবিপাবলো নেরুদা এখানে বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা সমাজতান্ত্রিক ভাবধারা বিশ্বাসী ছিলেন কবিতায় সভ্যতা ধ্বংসকারি এক যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে।
কবি এখানে যুদ্ধের ভয়ঙ্কর অবস্থাকে ফুটিয়ে তোলার জন্যই সেখানে যুদ্ধ হয় রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতাে৷শিশু আর বাড়ি খুন হল৷সমস্ত সমতলের ছড়িয়ে পড়ে যুদ্ধের ভয়ংকর আগুন৷ শান্ত হলুদ দেবতারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে ডুবে ছিল৷দেবতারা মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে উল্টে পড়ে৷ভয়ঙ্কর যুদ্ধ শুরু হওয়ার ফলে সমস্ত দেশের মধ্যে যুদ্ধের ভয়াবহ লেলিহান শিখার মত পুড়িয়ে খাক হয়েগিয়েছিল৷
3)"সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না"--কোন মেয়েটির কথা বলা হয়েছে?মেয়েটির কেন মৃত্যু হলো না?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে৷কবিতায় কথকের অপেক্ষায় দরজায় বছরের পর বছর দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটির কথা বলা হয়েছে।
কবি কথা যেখানে সেই মেয়েটি আসলে মাতৃকল্প দেশের কথা বলা হয়৷প্রিয় মানুষটির জন্য তার অপেক্ষা চলতে থাকে।দেশে যুদ্ধ বাধলে ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপকতা বাড়ে৷সভ্যতা ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ মরতে মরতে বেঁচে থাকে। কিন্তু মেয়েটির মৃত্যু হল না।কারণ ভালোবাসা চিরকালীন থেকে যায়।তার কখনো মৃত্যু হয় না৷
4)"রক্তের একটা কালো দাগ।"--রক্তের একটা কালো দাগ হলো কেন?
উত্তর:পাবলো নেরুদা একজন বিখ্যাত চিলিয়ান কবি ছিলেন।তার অসুখী একজন' কবিতায় দুঃসময়ের ছবি ফুটে উঠেছে৷দোমড়ানো লোহা, মৃত্যু পাথরের বীভৎস মাথা ইত্যাদি যেন ধ্বংসের চিহ্ন হয়ে থাকে৷ রক্তের রং লাল|রক্তের এক কালো দাগ হত্যা,হিংসা,হানাহানির মধ্যে কাহানিটিকে স্পষ্ট করে দেয়।স্বাভাবিকভাবে রক্তের স্রোত বয়েই চলে রাজপথে অলিতে-গলিতে। সেই গাঢ় রক্ত যখন শুকিয়ে যায় তখন কালচে রূপ ধারণ করে৷
অথবা
"যেখানে আমি চলন্ত বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন,"কবি যেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন সেখানকার পরিবেশ কেমন ছিল?
অথবা
'অসুখী একজন'কবিতায় কবির স্বপ্নবিজরিত বাড়ির পরিবেশ কেমন ছিল?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা এখানে বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে হয়েছে।
'অসুখী একজন'কবিতার কবি তার স্বপ্নবিজরিত বাড়ির সুন্দর পরিবেশ ফুটিয়ে তুলেছেন৷কবির মিষ্টি বাড়িটির বারান্দা ছিল,যেখানে কবি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমাতেন বারান্দার পাশে গোলাপি গাছ ছিল,ছড়ানো থাকে করতলের মতো পাতা চিমনি এবং প্রাচীন জলতরঙ্গ
2)'তারপর যুদ্ধ এল'--কবি কোন যুদ্ধের কথা বলেছেন? যুদ্ধে কি ঘটল?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবিপাবলো নেরুদা এখানে বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা সমাজতান্ত্রিক ভাবধারা বিশ্বাসী ছিলেন কবিতায় সভ্যতা ধ্বংসকারি এক যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে।
কবি এখানে যুদ্ধের ভয়ঙ্কর অবস্থাকে ফুটিয়ে তোলার জন্যই সেখানে যুদ্ধ হয় রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতাে৷শিশু আর বাড়ি খুন হল৷সমস্ত সমতলের ছড়িয়ে পড়ে যুদ্ধের ভয়ংকর আগুন৷ শান্ত হলুদ দেবতারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে ডুবে ছিল৷দেবতারা মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে উল্টে পড়ে৷ভয়ঙ্কর যুদ্ধ শুরু হওয়ার ফলে সমস্ত দেশের মধ্যে যুদ্ধের ভয়াবহ লেলিহান শিখার মত পুড়িয়ে খাক হয়েগিয়েছিল৷
3)"সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না"--কোন মেয়েটির কথা বলা হয়েছে?মেয়েটির কেন মৃত্যু হলো না?
উত্তর:'অসুখী একজন'কবিতার কবি হলেন পাবলো নেরুদা বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে৷কবিতায় কথকের অপেক্ষায় দরজায় বছরের পর বছর দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটির কথা বলা হয়েছে।
কবি কথা যেখানে সেই মেয়েটি আসলে মাতৃকল্প দেশের কথা বলা হয়৷প্রিয় মানুষটির জন্য তার অপেক্ষা চলতে থাকে।দেশে যুদ্ধ বাধলে ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপকতা বাড়ে৷সভ্যতা ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ মরতে মরতে বেঁচে থাকে। কিন্তু মেয়েটির মৃত্যু হল না।কারণ ভালোবাসা চিরকালীন থেকে যায়।তার কখনো মৃত্যু হয় না৷
4)"রক্তের একটা কালো দাগ।"--রক্তের একটা কালো দাগ হলো কেন?
উত্তর:পাবলো নেরুদা একজন বিখ্যাত চিলিয়ান কবি ছিলেন।তার অসুখী একজন' কবিতায় দুঃসময়ের ছবি ফুটে উঠেছে৷দোমড়ানো লোহা, মৃত্যু পাথরের বীভৎস মাথা ইত্যাদি যেন ধ্বংসের চিহ্ন হয়ে থাকে৷ রক্তের রং লাল|রক্তের এক কালো দাগ হত্যা,হিংসা,হানাহানির মধ্যে কাহানিটিকে স্পষ্ট করে দেয়।স্বাভাবিকভাবে রক্তের স্রোত বয়েই চলে রাজপথে অলিতে-গলিতে। সেই গাঢ় রক্ত যখন শুকিয়ে যায় তখন কালচে রূপ ধারণ করে৷
Comments
Post a Comment