Skip to main content

Posts

Bengali (class-x),পঞ্চম অধ্যায়,Part-1,নম্বর-০১

                     আফ্রিকা               রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 1)স্রষ্টার অসন্তোষ ছিল কার প্রতি? উত্তর:নিজের প্রতি। 2)কবি কিসের মাধ্যমে আরাধনা করেছিলেন? উত্তর:সঙ্গীত। 3)নিজের প্রতি অসন্তোষে স্রষ্টা কি করছিলেন? উত্তর:নতুন সৃষ্টিকে বারবার বিধ্বস্ত করছিলেন| 4)"ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে"--ছিনিয়ে কে নিয়ে গেল? উত্তর:রুদ্র সমুদ্রের বাহু। 5) 'রুদ্র সমুদ্রের বাহু' আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল? উত্তর: প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে৷ 6) সমুদ্রপারে কোথায় ঘন্টা বাজছিল? উত্তর:মন্দিরে। 7)"চীনছিলে জলস্থল আকাশের--"কিচেন আর কথা বলা হয়েছে? উত্তর:দুর্বোধ্য সংকেত। 8) প্রকৃতির জাদুকরী উপলব্ধি করেছেন তা কেমন ছিল? উত্তর:দৃষ্টি অতীতে ৷ 9) পশুরা কি ঘোষণা করল? উত্তর:বিনের অন্তিম কাল। 10) যুগান্তের কবি কি বলবেন? উত্তর:'ক্ষমা করো' 11) সমুদ্রেকে কবি কোন বিশেষণে বিশেষিত করেছেন? উত্তর:রুদ্র। 12) আফ্রিকার নিভৃত অবকাশ কোথায় ছিল? উত্তর:কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে। 13) 'পঙ্কিল'শব্দটির অর্থ কি? উত্তর:কর্দমাক্ত৷ 1...
Recent posts

Bengali(Class--X),চতুর্থ অধ্যায়,Part--04,নম্বর-০৫

1"আমরা কালিও তৈরি করতাম নিজেরাই।"--লেখকরা কিভাবে কালি তৈরি করতেন সেই প্রবন্ধটি আলোচনা করো? উত্তর:'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম'গল্পের লেখক নিখিল সরকারের মূল ভূমিকা 'শ্রীপান্থ'রচনাটি উদ্ধৃতাংশ ব্যবহৃত হয়েছে৷'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম'প্রবন্ধে লেখকের ছেলেবেলায় কালি তৈরি নিয়ে প্রচলিত ছড়ার কথা উল্লেখ করেছেন৷প্রাচীনকালে বলতেন--'তিল ত্রিফলা শিমুল ছালা/ছাগ দুগ্ধ করি মেলা/লৌহপাত্রে লোহায় ঘসি/ছিঁড়ে পত্র না ছাড়ে মসি|'এই ছড়ার তিল,ত্রিফলা সিমুল গাছের ছাল,ছাগলের দুধ ইত্যাদি বিভিন্ন উপকরণের কথা উল্লেখ করেছেন|উপকরণ জোগাড় করে কালি তৈরি করা খুব সহজ কাজ ছিল না তাই লেখ জন্য সহজ পথ ধরেন| লেখকের বাড়ি রান্না হতো কাঠের উনুনে।তাতে কড়াইয়ের তলায় বেশ কালি জমত৷লাউ পাতা দিয়ে তার ঘষে তুলে একটা পাথরের বাটিতে রাখা জলের তা গুলি নিতে হত৷যারা কালি বানাতে ওস্তাদ তারা ওই কালো জলে হরিতকী ঘষতে|কখনো কখনো মাকে দিয়ে আতপ চাল ভেঙ্গে পুড়িয়ে তা এবং বেটে ওতে মিশানো হতো|সব ভালো করে মেশাবার পর একটা খুন্তির গোড়ার দিকটা পুড়িয়ে লাল রং করে সেই জলে  ছ্যাকা দেওয়া হতো।অল্প জল তো অন...

Bengali (Class--X), Part--3,-০৫

1)"ভিড়ের ট্রামে বাসে যাতায়াতের ফল"--যাতায়াতের সম্বন্ধে যা জানো আলোচনা করো?               অথবা "কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য"---কলম কাদের কাছে অস্পৃশ্য?কলম সম্পর্কে মূল ধারণা দিয়েছেন? উত্তর:'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম'রচনা লেখক নিখিল সরকার সময়ের অগ্রগতিরকলামের পরিনতি দেখে তাৎপর্য মন্তব্য করেছে। আধুনিকতার পথে কলম ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে মানুষের হাত থেকে|গ্রামাঞ্চলেও আজ বাঁশের কঞ্চির কলম,খাগের কলম দেখা যায় একমাত্র সরস্বতী পূজার সময়|পালকের পেন হারিয়ে গিয়ে ফাউন্টেন পেন, সস্তার বল পেন বাজারে চলে আসে৷ তাই পকেটমার ও কলম চুরি করতে পারেনা--'কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য৷ ছেলেবেলা একজন দারোগাবাবুকে দেখেছিলেন যাঁর কলম ছিল পায়ের মোজার গোঁজা।একসময় মানুষের লেখার একমাত্র অবলম্বন ছিল বাঁশের কলম|শৈশবকালে লেখকরা নিজেরাই কলম তৈরি করতে পারতেন|সময়ের অগ্রগতির ফলে বাঁশের কলম উধাও হয়ে গিয়ে চলে এল পালকের কলম|তারপর ফাউনটেন পেন এবং বল পেন বাজার দখল করে ফেলেছিল।ফেরিওয়ালারাও কলম বিক্রি করে পেশা করতেন।অতি আধুনিক ছেলেরা লেখক দেখেছেন কলম বুকপকেটে রাখার পরিবর্তে কাঁধের ছো...

Bengali(Class--X),চতুর্থ অধ্যায়, Part--2,নম্বর-০১

1)ফাউন্টেন পেনের নামটা বাংলায় রবীন্দ্রনাথ কি দিয়েছিলেন? উত্তর:ফাউন্টেন পেন বাংলা নামটা রবীন্দ্রনাথ ঝরনা কলম রেখে দিয়েছিলেন৷ 2)ফাউন্টেন পেনের আবিষ্কার কে ছিলেন? উত্তর:ফাউন্টেন পেনের আবিষ্কার হলেন লুইস অ্যান্ডসন ওয়াটারম্যান| 3)কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে একটা নামী দোকানে লেখক কি কিনতে গিয়েছিলেন? উত্তর:কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে একটি নামি দোকানে লেখক ফাউন্টেন পেন কিনতে গিয়েছিল৷ 4)প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম কি ছিল? উত্তর:প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল রিজার্ভার পেন| 5)'তাদের বাহারি সব নাম'--নাম কি? উত্তর:বাহারি সব নাম হল সুলেখা কালি| 6)ফাউন্টেন পেন বাজার দখল করে  সরিয়ে দিয়েছিল? উত্তর:দোয়াত আর কলম ফাউন্টেন পেন বাজার দখল করে দিয়েছিল ৷ 7)লেখক কার কাছে সোনার দোয়াত কলম দেখেছিলেন? উত্তর:লেখক সুভাে ঠাকুরের কাছে সোনার দোয়াত কলম দেখেছিলেন। 8) লেখকের শৈশবে লেখার পাত কেমন ছিল? উত্তর:লেখকের শৈশবে লেখার পাত বলতে ছিল।কাগজাকৃতি তাতেই লেখকরা হোমটাক্স করতেন| 9)লেখকের জন্ম মিশরে হলে লেখক কি করতেন বলেছেন? উত্তর:লেখকের জন্ম হলে নীল নদীর তীর থেকে নলখাগড়া ভেঙ্গে নিয়ে কলম হিসেবে ব্যবহা...

Bengali (Class--X),চতুর্থ অধ্যায়,Part-1,নম্বর-০১

1)হারিয়ে যাওয়া কালি কলম এর লেখক কে ছিলেন? উত্তর:শ্রীপান্থ 2)'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে? উত্তর:কালি আছে কাগজ নেই,কলম আছে মন নেই| 3)লেখক শ্রীপান্থের ছদ্মনাম কি ছিল? উত্তর:নিখিল সরকার৷ 4)লেখক শ্রীপান্থের কত সালে হয়েছিল? উত্তর: 1932 সালে। 5)নিখিল সরকার রচিত একটি গ্রন্থটির নাম কি? উত্তর:মেটিয়াবুরুজের নবাব। 6)লেখক তার অফিসে  কোন জিনিসের কথা বলেছেন? উত্তর:কলম। 7)লোকের হাতে কলম এবং বাকিদের সামনে কি? উত্তর:কম্পিউটার। 8)লেখক অফিসে কি কাজ করেন? উত্তর:লেখা লেখির কাজ করেন৷ 9)লেখক একদিন কলম নিয়ে যেতে ভুলে গেলেই বিপদ কেন? উত্তর:কারও সঙ্গে কলম নেই। 10)হারিয়ে যাওয়া কালি কলম রচনায় লেখক কে বয়স কত বলে ধারণা করা হয়েছে? উত্তর:৫০--৬০ বছর বয়স বলে ধারণা করা হয়েছে৷ 11)লেখক ছেলেবেলায় কলম কিভাবে তৈরি করতেন? উত্তর:রোগা বাঁশের কঞ্চি কেটে। 12)কলম তৈরির সময় বড়রা কি শিখেছিলেন? উত্তর:কলমের মুখটা চিরে দেওয়া চাই৷ 13)লেখার পাতা বলতে শৈশবে লেখকদের কি ছিল? উত্তর:কলাপাতা। 14)'আমরা তাতে হোমটাক্স করতাম।' 'তাতে'বলতে? উত্তর:লাউপাতায়। 15...

Bengali(class-x),তৃতীয় অধ্যায়, part-4,নম্বর-০৫

1'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলোচনা করো?                   অথবা আমাদের ডান পাশে ধ্বস/আমাদের বায়ে গিরিখাত-ডানপাশে ধবসের কারণ আলোচনা করো?                       অথবা আমাদের শিশু সব ছড়ানো/ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে-কাছের দূরের মন্তব্যটি বুঝিয়ে দাও? উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি'কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোষের লেখা জ্বলেই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত৷ 'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতার কবিসকল মানুষকে একান্ত অনুভব করে মূল্যায়ন করেছেন৷ রাজনৈতিক আদর্শহীনতা ব্যক্তিদের কবি ব্যতীত করেছেন৷আমাদের ডান পাশে ধবস বায়ে গিরিখাত মাথার ওপর বোমারুর বর্ষণ পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ আমাদের পথ নেই কোনসাধারণ মানুষের সামগ্রিকভাবে অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ে আমাদের ঘর গেছে উড়ে "।মৃত্যুর তাণ্ডবলীলায় চারপাশে আতঙ্ক হয়ে পড়ে মানুষজন। জাতীয়তার ধারণা মানুষের সঙ্গে মানুষকে আত্মীয়তা বন্ধনে বাঁধতে পারত এটা সঠিক।সাম্রাজ্যবাদী ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা ইতিহাসকে নিজেদ...

Bengali (Class-X),তৃতীয় অধ্যায়,part-3,নম্বর-০৩

1)"আমাদের পথ নেই কোনো"--এখানে কোন পথের কথা বলা হয়েছে?পথ না থাকার কথা বুঝিয়ে দাও? উত্তর:আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কবি শঙ্খ ঘোষের লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে৷সাম্রাজ্যবাদী ভোগবিলাসী মানুষদের হিংসা-অশান্তিতে যে সাধারণ মানুষের জীবনপথের মন্থর হয়েছে তার কথাই কবি তুলে ধরতে চেয়েছেন। সমাজের চলেছে অরাজক পরিস্থিতিতে৷ এখানে মানুষের কাছে ক্রমশ চলার পথ হারিয়ে যাচ্ছে৷ যার প্রভাবে সাধারণ মানুষ স্বভাব সামাজিক, অর্থনীতি, রাজনৈতিক শোষণের শিকার হয়েছে৷ এই বিপন্ন মানুষদের চলার পথ রুদ্ধ ডানদিকে ধবস আর বাড়ি বায়ে রয়েছে গিরিখাত|মাথার উপরে বোমারুর রয়েছে আর পায়ের নিচে হিমানীর বাঁধ|পা পিছলে পড়ে নিচে নেমে আসলেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরিস্থিতি হয়ে উঠেছে। তাই কবি যথার্থই বলেছেন বিপন্ন মানুষের অগ্রগতির পথ নেই,বেঁচে থাকার উপায় নেই সাধারণ মানুষের| 2) "আমাদের ইতিহাস নেই"---ইতিহাস বলতে কী বোঝায়? কথাটি কেন ব্যাখ্যা করেছেন? উত্তর:'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতার কবি হলেন শঙ্খ ঘোষ লেখা জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। ইতিহাস আসলে জাতির ...